বর্তমানে ঘরে বসে ইনকাম করার যতগুলো পদ্ধতি আছে; ফেসবুক তার মধ্যে অন্যতম। ফেসবুকের নানা ফিচার কাজে লাগিয়ে সহজেই ঘরে বসে অনলাইনের মাধ্যমে আয় করা যায়। ছাত্রছাত্রীদের জন্য তো বটেই; গৃহিনী কিংবা চাকুরিজীবীরাও অনলাইনে এক্সট্রা আয় করতে পারেন খুব সহজেই।
ফেসবুকের বিভিন্ন ফিচারের মধ্যে রয়েছে ফেসবুক পেজ এবং ফেসবুক গ্রুপ৷ এই দুটি ফিচার কাজে লাগিয়ে সহজেই প্রচুর টাকা আয় করা যায় তবে সকল কিছুরই যেমন নির্দিষ্ট কিছু প্রক্রিয়া আছে তেমনি কিভাবে ফেসবুক পেজ বা গ্রুপ থেকে টাকা আয় করা যায় তারও কিছু সুনির্দিষ্ট প্রক্রিয়া রয়েছে। আজ আমরা দেখবো; কিভাবে ফেসবুক গ্রুপ থেকে টাকা আয়ের সুনির্দিষ্ট কিছু পদ্ধতি। (ফেসবুক পেজ থেকে টাকা আয়ের পদ্ধতি অন্য আরেক ব্লগে আলোচনা করা হয়েছে।)
ফেসবুক গ্রুপ কি?
ফেসবুক গ্রুপ হলো ফেসবুক ব্যবহারকারীদের গ্রুপ বা সংগঠন। ফেসবুক গ্রুপে সাধারণত কয়েকজন মডারেটর বা পরিচালনাকারী এবং কয়েকজন এডমিন বা গ্রুপের মালিক থাকে৷ সাধারণ ব্যবহারকারীরা কেবল সদস্য হিসেবে থাকে৷ একটি ফেসবুক গ্রুপে কয়েক'শ থেকে কয়েক লক্ষ ব্যবহারকারী থাকতে পারে। গ্রুপে নির্দিষ্ট বিষয়বস্তুর উপর সবাই আলোচনা পর্যালোচনা করতে পারে। সাধারণত, ফেসবুক গ্রুপ দুই প্রকার হয়ে থাকে। যেমন-
- প্রাইভেট গ্রুপ: এক্ষেত্রে কেবল গ্রুপের মেম্বারগণ গ্রুপের পোস্ট দেখতে পাবে। গ্রুপে মেম্বার এডের ক্ষেত্রে অনেকটা এডমিন বা মডারেটরের সিদ্ধান্ত প্রাধান্য পায় তবে সেটিং এ সেগুলো চেঞ্জ করে দেওয়ার এখতিয়ার এডমিনদের রয়েছে।
- পাবলিক গ্রুপ: এই গ্রুপের ক্ষেত্রে যে কেউ অর্থাৎ গ্রুপের মেম্বার বা মেম্বার নয় এরকম সবাই গ্রুপের পোস্ট দেখতে এবং শেয়ার করতে পারবে৷ মেম্বার এডের ক্ষেত্রেও প্রায় স্বয়ংক্রিয় উন্মুক্ত থাকে৷ যে কেউ চাইলে মেম্বার এড করে দিতে পারবেন।
ফেসবুক গ্রুপ থেকে টাকা আয় করবেন যেভাবে
ফেসবুক গ্রুপ থেকে টাকা আয় করার অনেকগুলো পদ্ধতি আছে। আমরা প্রায় সবগুলো পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করবো। কিছু টিপস এবং ট্রিকসও থাকবে যেগুলো আপনাদের আয়কে কয়েকগুন বাড়িয়ে দিতে পারবে। আমরা কয়েক ধাপে ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের পদ্ধতি আলোচনা করবো; আশাকরি সবার জন্য ঢাকা স্টাফের ব্লগটি উপকারে লাগবে।
ধাপ ০১: ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের নিখুত প্লেনিং করুন
কিভাবে ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয় করবেন তার একটি সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা অবশ্যই আপনার থাকা চাই। পরিকল্পনা ছাড়া কিছুই হয়না সুতরাং ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের ক্ষেত্রে পরিকল্পনার বিকল্প নাই। কেমন পরিকল্পনা করবেন? এই ধাপটি মনযোগ দিয়ে পড়ুন। আদ্যোপান্ত জেনে নিয়ে তারপর ধাপ ০২ অনুসরণ করুন।
আপনি কোন বিষয় সম্পর্কে ভালো জানেন তার একটি খসড়া তৈরি করুন। যে বিষয়টি অত্যাধিক পছন্দের সে বিষয়টি নিয়ে আপনাকে আগাতে হবে৷ যে বিষয় সম্পর্কে আপনার জ্ঞানের পরিধি শুন্য সে বিষয় নিয়ে আপনি বেশি দূর যেতে পারবেন না৷ এই ভাবনাটুকু আপনার পরিকল্পনার একটি অংশ।
পুনরায় ভাবুন; ফেসবুক আয়ের নানাবিধ উপায়ের মধ্যে কোন উপায়টিকে আপনি প্রাধান্য দিবেন। যে উপায়টিকে আপনি বেশি প্রাধান্য দিবেন; সে বিষয়টিকে মাথায় রেখে আগাতে হবে নচেৎ ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের স্বপ্ন স্বপ্নই থেকে যাবে৷ ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের জনপ্রিয় যে কয়টি পদ্ধতি বা উপায় আছে সেগুলো হলো-
- গ্রুপে প্রোডাক্ট সেল করে আয়: ফেসবুক গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা হাজার কিংবা লক্ষাধিক হলে আপনি যেকোন প্রোডাক্টের এড দিয়ে প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন। আপনি চাইলে নিজের বানানো কোন প্রোডাক্ট অথবা অন্যকোন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট সেল করতে পারেন। অন্যকোন প্রতিষ্ঠানের প্রোডাক্ট এইভাবে সেল করে কমিশন পাওয়াকে ইন্টারনেটের ভাষায় ডিজিটাল মার্কেটিং বা এফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়। ফেসবুক গ্রুপ থেকে এই পদ্ধতিতে আয় করা বেশ জনপ্রিয় এবং যারা বিভিন্ন গ্রুপ পরিচালনা করেন তাদের অধিকাংশই কোন না কোনভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং এর সাথে জড়িত।
- ফেসবুক গ্রুপে লিংক এপ্রুভাল করে আয়: অনেক ওয়েবসাইটের প্রতিষ্ঠান আছে যারা নিউজ কাভার করেন অথচ তাদের ওয়েবসাইটে কাঙ্খিত ভিজিটর পাননা ফলে তাদের ওয়েবসাইটে ইনকাম খুবই কম থাকে। এরকম ওয়েবসাইটের মালিকরা গ্রুপে টাকার বিনিময়ে তাদের ওয়েবসাইটের লিংক পাবলিশ করেন। আপনার গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা লক্ষাধিক হলে আপনার সাথে অনেকেই যোগাযোগ করবে। এজন্য আপনাকে তেমন কিছুই করতে হবেনা। আপনি ইচ্ছা করলে নিজেও এরকম ওয়েবসাইট তৈরী করে গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে টাকা আয় করতে পারেন।
- গ্রুপ সেল করে টাকা আয়: আপনি চাইলে একাধিক গ্রুপ খোলে যখন গ্রুপের মেম্বার হাজার হাজার হয়ে যাবে তখন সেই গ্রুপটি একটি নির্দিষ্ট টাকায় বিক্রি করে দিতে পারেন। এক্ষেত্রে আপনাকে প্রতিনিয়ত নতুন নতুন গ্রুপ খোলে সেখানে মেম্বার সংখ্যা বাড়াতে হবে। বাজারে এরকম গ্রুপের চাহিদা ব্যাপক। প্রতিটি গ্রুপের জন্য মেম্বার সংখ্যার উপর ভিত্তি করে কয়েক হাজার টাকায় বিক্রি করে দিতে পারেন।
- গ্রুপে ইউটিউব/ফেসবুক ভিডিও মার্কেটিং করে আয়: আপনার গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা কয়েক হাজার কিংবা লক্ষাধিক হলে; বিভিন্ন ইউটিবাররা আপনার সাথে যোগাযোগ করবে তাদের ইউটিউব ভিডিও আপনার গ্রুপে দেওয়ার জন্য। আপনি চাইলে অর্থের বিনিময়ে তাদের ভিডিওগুলো গ্রুপে পোস্ট করতে পারেন। তদ্রুপ ফেসবুক ভিডিওগুলোও পোস্ট করতে পারেন। আপনার যদি এরকম ইউটিউব চ্যানেল বা ফেসবুক এডব্রেকস থাকে তাহলে তো কথাই নেই; একদম সোনায় সোহাগা।
উপরের ৪টি পদ্ধতির মধ্যে কোন পদ্ধতিটি অনুসরণ করবেন কিংবা সবগুলোই অনুসরণ করবেন কি না; সেগুলো নিয়ে ভেবে পরিকল্পনা ঠিক করুন। মনে রাখা জুরুরী; পরিকল্পনা ছাড়া অনলাইনে ইনকাম করা অনেকটাই কঠিন।
অনলাইনে ইনকামের ক্ষেত্রে অধ্যবসায় আর পরিকল্পনা এই দুটোর বিকল্প কেবল এই দুটোই। সুতরাং ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের ক্ষেত্রে অবশ্যই আগে অধ্যবসায় শিখুন এবং পরিকল্পনা করুন।
ধাপ ০২: পদ্ধতি অনুযায়ী নির্দিষ্ট গ্রুপ খুলুন এবং গ্রুপ সাজান।
ধাপ ০১ পড়ে থাকলে কোন পদ্ধতি অনুসরণ করে ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয় করবেন তার সমুহ ধারণা পাওয়ার কথা। আপনি ইচ্ছা করলে এক বা একাধিক পদ্ধতি অনুসরণ করতে পারেন। যে পদ্ধতি ই অনুসরণ করেন না কেন; নির্দিষ্ট নাম দিয়ে গ্রুপ খুলুন। যদি ফেসবুক গ্রুপ সেল করার পদ্ধতি অনুসরণ করেন তবে সেক্ষেত্রে অবশ্যই একাধিক গ্রুপ খুলতে হবে৷
গ্রুপ খোলা হয়ে গেলে গ্রুপের বিধিনিষেধ এবং পোস্টের ধরণ এবং নিয়ম নিয়ে পোস্ট করুন এবং সেটিকে পিন করে রাখুন। টিপস হলো- গ্রুপটি পাবলিক হলে ভালো হয় কারণ পাবলিক গ্রুপের ক্ষেত্রে সবাই গ্রুপের পোস্ট দেখতে ও শেয়ার করতে পারবে ফলে জয়েন না করেও একজনের গ্রুপটি ভালো লাগতে পারে এবং পরবর্তীতে তিনি গ্রুপে এড হয়ে যাবেন।
আরেকটি বোনাস ট্রিকস হলো- গ্রুপের শুরুতে পোস্ট করা পাবলিক করে রাখুন অর্থাৎ যে কেউ যেন বিনা অনুমতিতে পোস্ট করতে পারে। যখন মেম্বার কয়েক হাজার হয়ে যাবে তখন পোস্ট অনুমতি সাপেক্ষে পোস্ট করা চালু করুন৷ প্রথমদিকে খেয়াল রাখুন যেন কেউ আজেবাজে পোস্ট না করে।
সর্বোপরি এইধাপে, আপনি আপনার গ্রুপটি সুন্দর মতো সাজিয়ে গুছিয়ে ফেলুন। গ্রুপে এসে সবাই যেন মনে করে গ্রুপটি তাদের জন্য উপকারী এবং প্রফেশনাল ধরনের।
ধাপ ০৩: একের পর এক পোস্ট করুন আর মেম্বার এড করুন
এই ধাপটি মেম্বার বাড়ানোর জন্য খুবই উপকারি। আপনি গ্রুপে বিরতিহীনভাবে একের পর এক পোস্ট করে গ্রুপের মেম্বারদের উৎফুল্ল রাখুন। মেম্বাররা যে উদ্দ্যেশ্যে গ্রুপে এসেছে সেই উদ্দ্যেশ্যে একেরপর এক পোস্ট করতে থাকুন।
আপনার এবং ফ্রেন্ডদের আইডি থেকে মেম্বার এড করুন। মেম্বার এড করার ক্ষেত্রে ইনভাইট পাঠাতে হয়। আপনি ইচ্ছামতো ইনভাইট পাঠাতে থাকুন। কারো ভালো লাগলে গ্রুপে আসবে; কারো ভালো না লাগলে আসবে না। সেদিকে কর্ণপাত না করে বরং ইনভাইট করতে থাকুন। এবং এটি চালিয়ে যান৷
আপনি চাইলে একাধিক আইডি খোলে রাখতে পারেন। আপনার একাধিক আইডি থেকে আপনি গ্রুপে মেম্বার এড করতে পারবেন। বিজনেস পার্পাসের জন্য আপনাকে এসব পরিশ্রম করতেই হবে।
ধাপ ০৪: বিশ্বস্ত কয়েকজনকে মডারেটর বানান
ধীরে ধীরে গ্রুপ বড় হয়ে গেলে আপনি আপনার বিশ্বস্ত কয়েকজনকে মডারেটর কিংবা এডমিন প্যানেলে যোগ করুন। মেম্বার সংখ্যা কয়েক হাজার হয়ে গেলে; এর বিকল্প নাই কেননা তখন আপনার এতগুলো মানুষকে সামলানো কঠিন হয়ে পড়বে। আপনি চাইলে; আপনার বিশ্বস্ত বন্ধুকে নিয়ে গ্রুপ থেকে আয় করতে পারেন। তবে কাউকে মডারেটর বা এডমিন প্যানেলে যোগ করার আগে মনে রাখবেন-
- বিশ্বস্ত না হলে মটারেটর নয়। অবিশ্বস্ত কাউকে মডারেটর বানালো যেকোন সময় মেম্বার হারিয়ে বসবেন।
- শতকরা একশত ভাগ নিশ্চিত না হয়ে কাউকে এডমিন প্যানেলে যোগ করতে যাবেন না। এক্ষেত্রে কোন রকম ভুল হলে; ফেসবুকের গ্রুপটি আপনার থেকে হাতছাড়া হয়ে যেতে পারে।
নোটিশ: মাঝে মাঝে নিজেকেই বিশ্বাস করা যায়না সুতরাং সাধু সাবধান। গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা কয়েক লক্ষ হয়ে গেলে নিজের ভাইও গ্রুপ তার দখলে নেওয়ার চেষ্টা করবে সুতরাং এডমিন প্যানেলে শুধু আপনি থাকুন; অন্যদের কেবল মডারেটর বানান।
ধাপ ০৫: যোগাযোগের জন্য ইমেইল কিংবা ফোন নাম্বার দিন
এই ধাপটি হলো আয়ের জন্য। আপনার গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা লক্ষাধিক হলে; আপনি আপনার গ্রুপে লিংক আপলোড কিংবা বিজ্ঞাপন দেওয়ার জন্য স্বয়ংক্রিয়ভাবে অফার পেতে থাকবেন। বিশ্বাস না হলে; সেদিন পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। আপনি যদি ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের ক্ষেত্রে লিংক পাবলিশ করাটাকে বেছে নেন বা যেকোন অপশন ই বেছে নেন; তার জন্য গ্রুপে একটি পোস্ট করে পিন করে রাখুন। পোস্টে আপনার বিজনেস নাম্বার এবং সেই সাথে ইমেইল কিংবা ওয়েবসাইট দিয়ে দিতেও পারেন৷
ফেসবুক গ্রুপ থেকে আয়ের ক্ষেত্রে আপনাকে মনে রাখতে হবে; গ্রুপে মেম্বার সংখ্যা এবং গ্রুপের জনপ্রিয়তা যত বেশি হবে; বিড বা টাকা চাওয়ার পরিমাণও তত বেশি হবে। যদি এমন হয় যে; লক্ষাধিক মেম্বার রয়েছে তবে প্রতিটি এডের জন্য কয়েকশত টাকা বিড দিতে পারেন৷
এই ধাপে আসার পর আপনাকে নিয়মিত ফোনের কাছাকাছি থাকতে হবে এবং নিয়মিত মেইল চেক করতে হবে। খুব অল্প সময়ের মধ্যেই ভালো অফার পাওয়া শুরু করবেন। মনে রাখতে হবে; অর্থের দিকে ছুটে গ্রুপ মান তলানিতে নেওয়া যাবেনা। লিংক বা এরকম বিজ্ঞাপন দেওয়ার মাঝেও আপনাকে আপনার পোস্ট দিয়ে যেতে হবে নিয়মিত।
ফেসবুক গ্রুপ দিয়ে আয়ের ক্ষেত্রে মনে রাখুন
ফেসবুক আয়ের ক্ষেত্রে আপনাকে কয়েকটি বিষয় মনে রাখতে হবে; নচেৎ মানুষের কাছে যেকোন সময় গ্রুপের গ্রহণযোগ্যতা হারিয়ে যেতে পারে৷ বিষয়গুলো উপলব্ধি করার পাশাপাশি কঠোরভাবে মানতে হবে যেমন-
- অসাধু উপায় অবলম্বন করা যাবেনা।
- অশ্লীল পোস্ট, ছবি বা ভিডিও আপলোড দেওয়া যাবেনা।
- গ্রাহকের টাকা নিয়ে তাকে ব্যান করা যাবেনা।
- কারো সম্পর্কে কটুক্তি করা অনুচিত।
- গ্রুপে সবার সাথে ভালো ব্যাবহার করতে হবে।
উপরোক্ত পাঁচটি বিষয় গুরুত্ত্বের সংগে নিয়ে এগিয়ে যেতে হবে। অনেকসময়; ফেসবুক বা অনলাইনে আয়ের ক্ষেত্রে বিভিন্ন অসাধু উপায় অবলম্বন করি যা অনৈতিক। অনৈতিক উপায়ে অর্থ উপার্জন করলে সেটি কখনোই বৈধ নয়৷
1 মন্তব্যসমূহ
Acca koto hajar member hole group monitization er jonno apply kora jabe??plz ans diyen
উত্তরমুছুন